চৌহালীর এনায়েতপুর বেরিবাধে যমুনার নদীর বিভিন্ন প্রকার টাটকা মাছ ও গরুর মাংস রান্নার জন্য হোটেল প্রস্তুতি চলছে।
০৫ মে, ২০২৪ ১০:৪৯ অপরাহ্ন

  

চৌহালীর এনায়েতপুর বেরিবাধে যমুনার নদীর বিভিন্ন প্রকার টাটকা মাছ ও গরুর মাংস রান্নার জন্য হোটেল প্রস্তুতি চলছে।

সিনিয়র স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, চৌহালি
১২-১১-২০২৩ ০৯:২৮ অপরাহ্ন
চৌহালীর এনায়েতপুর বেরিবাধে যমুনার নদীর বিভিন্ন প্রকার টাটকা মাছ ও গরুর মাংস রান্নার জন্য হোটেল প্রস্তুতি চলছে।
আব্দুল লতিফ সিরাজগঞ্জ জেলার চৌহালী উপজেলার এনায়েতপুর বেরিবাধে যমুনার নদীর বিভিন্ন প্রকার টাটকা মাছ ও গরুর মাংস রান্নার জন্য প্রস্তুতি চলছে। খুব সকালে যমুনা নদীর মাছ সংগ্রহ করে কেটে ধুয়ে রান্না করা হয়। বিস্তারিত প্রতিনিধি আব্দুল লতিফ এর তথ্য ও ভিডিও চিত্রে ডেক্স রিপোর্টে। এদিকে গরুর মাংস ও বিভিন্ন প্রকার মাছ রান্নার জন্য চলছে মসলা কাটা কাটির কাজও। প্রতিদিন স্থানীয় বাজার থেকে দেশী ও সোনালী মুরগি এবং দেশী গরুর টাটকা মাংস কিনে এনে রান্না করা হয়। গোলাম হোটেল নামের এই হোটেলে। রান্না শেষ করে বড় বড় প্লেটে এভাবেই সাজিয়ে রাখা হয়। এই হোটেলে দেশীয় মুরগী ও নদীর,চিংড়ি,বোয়াল,আইর,রুই,কাতলা, মুড়িঘন্ট সহ বিভিন্ন প্রকার মাছ এবং গরুর মাংস রান্নার প্রশংসা সবার মুখে মুখে। এই হোটেলে প্রতিদিন ৭০০ থেকে ৮০০ জনের খাবার রান্না করা হয়। এই হোটেলের কর্মচারীদের রান্না করা খাবার এতো সুস্বাদু যেন মায়ের হাতের রান্নাকে হার মানায়। তাই খাবার প্রেমীরা দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন। বর্তমানে সে ২০ বছর ধরে চৌহালীর,এনায়েতপুরের বেড়ি বেরি বাধে এ হোটেল ব্যবসা করছেন। ইতো পূর্বে সে শাহজাদপুরে ১৭ বছর একটি হোটেলে কাজ করেছেন। শুরুতে এখানে খেতেন ঘাটে আসা কর্মজীবী লোকজন এবং স্থানীয়রা। পরে গরুর মাংস ও নদীর মাছের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ায় ভোজন রসিকরা দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ছুটে আসেন খাবারের স্বাদ গ্রহণ করার জন্য। প্রতিদিন প্রায় ৩৫ হাজার টাকার নদীর বিভিন্ন মাছ কেনা হয়। এখানে প্রতিদিন ৩০ থেকে ৩৫ কেজি গরুর মাংস ও ১০০-১২০ কেজি চাল রান্না করা হয়। সকাল ৮ টা হতে শুরু হয় বিকাল ৪ টার মধ্যে শেষ হয়। হোটেলে এক বেলা রান্না করার জন্য ১৩ জন কর্মী রয়েছে। এখানে কোন প্রকার পচা বা বাসি খাবার বিক্রয় করা হয় না। বিভিন্ন প্রকার অনুষ্ঠানে এখান থেকে খাবার সরবরাহ করা হয়। এই লোভনীয় খাবারের স্বাদ গ্রহনের জন্য সরকারের উচ্চ পর্যায়ের আমলা ও জন প্রতিনিধিরা প্রতিনিয়ত আসেন। এ বিষয় হোটেল মালিক গোলাম হোসেন কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন আমি অনেক বড় অফিসারদের আমার রান্না করা খাবায়ের খাওইয়াছি। আমার শেষ ইচ্ছে আমি মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে আমার হাতের রান্না করা খাবার খাওয়াবো।

সিনিয়র স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, চৌহালি ১২-১১-২০২৩ ০৯:২৮ অপরাহ্ন প্রকাশিত হয়েছে
এবং 222 বার দেখা হয়েছে।

পাঠকের ফেসবুক মন্তব্যঃ
Loading...
  • সর্বাধিক পঠিত
  • সর্বশেষ প্রকাশিত

  

  ঠিকানা :   অনামিকা কনকর্ড টাওয়ার, বেগম রোকেয়া স্মরনী, তৃতীয় তলা, শেওড়াপাড়া, মিরপুর, ঢাকা- ১২১৬
  মোবাইল :   ০১৭৭৯-১১৭৭৪৪
  ইমেল :   info@sirajganjkantho.com