শিরোনামঃ
![]() ১৯-০৫-২০২৪ ০৬:৩২ অপরাহ্ন |
স্টাফ রিপোর্টারঃ সিরাজগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ কাজিপুর জোনাল অফিসের আওতায় বিদ্যুৎ চালিত গভীর ও অগভীর নলকূপের সেচ গ্রাহকদের চলতি মাসের বিল মিটারের রিডিংয়ের চেয়ে বেশি তৈরির অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা। মিটারের সাথে অসামঞ্জস্য মনগড়া (অতিরিক্ত) বিল সংশোধনের দাবিতে ১৯ মে (রবিবার) দুপুরে অর্ধশত সেচ গ্রাহক কাজিপুর জোনাল অফিসের সামনে বিক্ষোভ করেন। পরে তারা ডিজিএম এর সাথে দেখা করে এর প্রতিকার চান।
কাজিপুর বিএডিসির সেচ মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুল মান্নান জানান, মিটার রিডিং নেয়ার দায়িত্বে যারা আছেন তারা সরজমিনে গিয়ে মিটার না দেখে অফিসে বসে মনগড়া ভাবে প্রায় ২০ থেকে ৩০ শতাংশ অতিরিক্ত বিল প্রস্তুত করে আমাদের ধরিয়ে দিয়েছেন। এ ছাড়াও মিটার রিডিং এর গাণিতিক ভুলের কারণে অতিরিক্ত বিল উঠানো হয়েছে। এতে করে বিগত মাসের চেয়ে অতিরিক্ত বিল গুনতে হচ্ছে। এ বিষয়ে অফিসে একাধিকবার সংশোধনের কথা বললেও তারা সেটি করেনি। বাধ্য হয়ে আজকে বিদ্যুৎ অফিসে এসে আমরা এর প্রতিবাদ জানালাম। একইসাথে ডিজিএম এর নিকট অভিযোগ করি।
সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানা জানান, স্কিমের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত আমরা সকল বিল অনুসরণ করে আসতেছি। পূর্বের বিলেও কিছু অসামঞ্জস্য রয়েছে, কিন্তু চলতি মাসে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ বিল বেশি আসায় এ নিয়ে আমরা বিপাকে পড়েছি। অতিরিক্ত বিল প্রদান থেকে আমরা মুক্তি চাই।
কাজিপুর জোনাল অফিসের ডিজিএম সানোয়ার হোসেন ভুলের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, রিডিংকারকদের গাফিলতি থাকলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে । ভুল সংশোধনের দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ হবে।
উল্লেখ্য উপজেলার বিএডিসির আওতাধীন ৭২ টি সেচের বিপরীতে প্রায় সাত লাখ টাকা অতিরিক্ত বিল তৈরি করা হয়েছে।
ঠিকানা : অনামিকা কনকর্ড টাওয়ার, বেগম রোকেয়া স্মরনী, তৃতীয় তলা, শেওড়াপাড়া, মিরপুর, ঢাকা- ১২১৬
মোবাইল : ০১৭৭৯-১১৭৭৪৪
ইমেল : info@sirajganjkantho.com